দেখে নিন-কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত

কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তার দেখাবেন ? সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন – 

 

                                             

কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত

 

বর্তমান সময়ে আমরা আগের তুলনায় রোগ ব্যধিতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছি। তাই এই বিষয়ে আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা যেন সঠিক ভাবে হয় সে বিষয়ে আমাদেরকে নিশ্চিত থাকা দরকার। প্রতিটি রোগের ধরন যেমন আলাদা থাকে তেমন সব রোগের জন্য চিকিৎসা ব্যবস্থা   আলাদা আলাদা নির্ধারণ করা আছে। আর সেই অনুযায়ী যে রোগের জন্য যে চিকিৎসক বিশেষজ্ঞ আমাদেরকে রোগের জন্য ডাক্তারই দেখাতে হবে।

অনেক সময় আমরা অসুখের উপসর্গ গুলো ঠিক মত বুঝতে না পারার কারণে ভুল চিকিৎসক নির্বাচন করে তার কাছে চলে যাই। যিনি রোগের বিশেষজ্ঞ নন। এর ফলে সময় আমাদের নানা ধরনের ভুগান্তির সম্মুখীন হতে হয়। যেমন ধরুন, আপনার মাথা ব্যধা করছে তাহলে আপনাকে ব্রেনের ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। কিন্তু আপনি যদি অসুখের লক্ষণ না বুঝে পেটে ব্যথার ডাক্তারের কাছে যান তাহলে সে এই বিষয়ে আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবে না। সে জন্য আমাদেরকে অসুখের উপসর্গ গুলো ঠিক মত বুঝে তারপর সঠিক চিকিৎসক নির্বাচন করতে হবে। জন্য কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তার দেখাতে হবে সম্পর্কে আমাদের বিস্তারিত ধারণা খুবই দরকার।  

এখন আসুন আমরা কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তার উপযুক্ত সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই,

 

কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তার দেখাবেন ?

আপনি কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তার দেখাবেন তা নিয়ে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো –

কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তার দেখাবেন

Cardiologist বা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ :

আপনার যদি হার্ট বা হৃদরোগের সমস্যা থাকে তাহলে আপনাকে Cardiologist বা হৃদরোগ  বিশেষজ্ঞ এর কাছে যেতে হবে। কারণ এই বিভাগের চিকিৎসকরা মূলত আপনার হার্ট বা হৃদপিণ্ডে কোন প্রকার সমস্যা থাকলে সে গুলো সমাধানের চেষ্টা করবেন।হার্টের ডাক্তার দেখাতে হলে আপনাকে এই সমস্যার লক্ষণ গুলো সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।

পড়ুন:হার্ট অ্যাটাক কি ? হার্ট অ্যাটাক কেন হয়? প্রতিকার কিভাবে করবেন?

যে লক্ষণ গুলো দেখা দিলে আপনি একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হবেন সে গুলো হল -

বুকে ব্যথা করা :

হৃদরোগ হলে আপনার প্রচন্ড বুকে ব্যথা করতে পারে। আর সেই সাথে বুকে তীব্র চাপ অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে। অনেক সময় এই বুকের ব্যথা বা অস্বস্তি আপনার শরীরের অন্যান্য যেমন : কাঁধ, ঘাড়, অস্ত্র, বা চোয়াল প্রভৃতির মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এবং বিশ্রামের পরেও তা কমানো সম্ভব হয় না রকম সিচুয়েশন দেখা দিলে দেরি না করে আপনাকে অবশ্যই একজন Cardiologist এর পরামর্শ নিতে হবে।

দ্রুত বা অনিয়মিত পালস :

আপনারা পালস রেট যদি উঠা-নামা করে কিংবা পালস রেট খুব দ্রুত বাড়ে-কমে তাহলে আপনার  হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। এই রকম সিচুয়েশন যদি হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ এর শরণাপন্ন হতে হবে।

প্রচুর ঘাম হওয়া :

হৃদরোগ হলে আপনার শরীর হিট বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রচুর পরিমাণে ঘাম হতে পারে। আর ঘাম শুকিয়ে যাওয়ার পর আপনার হালকা শীত শীত অনুভূতি হতে পারে। এমতবস্থায় আপনি একজন Cardiologist এর পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।

চামড়া ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া :

হার্টের সমস্যা হলে ধীরে ধীরে আপনার স্কিন বা চামড়া কুঁচকে যেতে পারে এবং অনেকটা ফ্যাকাশে দেখতে লাগে। রকম হলে Heart Disease Specialist এর কাছে যাবেন।

বুক ধড়ফড় করা :

বুক ধড়ফড় করা হৃদরোগের অন্যতম উপসর্গগুলোর মধ্যে একটি। তাই রকম উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে দ্রুত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হবেন।

খাবার গিলতে অসুবিধা হওয়া :

আপনার হার্ট ঠিক মত কাজ না করলে উক্ত লক্ষণ গুলোর পাশাপাশি খাদ্য বস্তু গিলতে অসুবিধা হতে পারে। রকম হলে Heart Disease Specialist এর পরামর্শ নিতে পারেন।  

 নিঃশ্বাসের দুর্বলতা :

হৃদরোগের সমস্যা হলে আপনার তীব্র বুকে ব্যথা করে। জন্য আপনার নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে অর্থাৎ সময় আপনার শ্বাসকষ্ট হওয়ায় আশঙ্কা বেড়ে যেতে পারে। তাই এই সমস্যা এড়ানোর জন্য আপনাকে একজন Cardiologist এর পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

অবসাদ বা ক্লান্তি বেড়ে যাওয়া :

হার্টের প্রবলেম হলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিক মত না হওয়ার কারণে আপনার অবসাদ বা ক্লান্তি দেখা দিতে পারে।

উদ্বেগ :

আপনার হার্ট ঠিক মত কাজ না করলে উদ্বেগ বা হতাশার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে।

বমি ভাব বা বমি হওয়া :

আপনার হৃদরোগের সমস্যা গুরুতর হয়ে গেলে বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে। রকম লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হবেন।   

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া :

হার্টের প্রবলেম মারাত্মক ভাবে বেড়ে গেলে আপনি  মাথা ঘুরে বা অজ্ঞান হয়ে পড়ে যেতে পারেন। রকম হলে দেরি না করে আপনাকে শীঘ্রই Cardiologist এর শরণাপন্ন হতে হবে। তা না হলে আপনার হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।  

Dermatologist বা স্কিন বিশেষজ্ঞ :

আপনার স্কিন অর্থাৎ ত্বক, চুল এবং নখে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে এই বিভাগের চিকিৎসক বিশেষজ্ঞ দের দেখাতে পারেন।

 আরও পড়ুন:এলার্জির হওয়ার কারণ, লক্ষণ, প্রতিকার সম্পর্কে

যে সকল সমস্যার কারণে আপনি একজন ডার্মাটোলজিস্টের শরণাপন্ন হবেন সে গুলো হল

স্কিন ক্যান্সার :

আপনার স্কিনে যদি কোন প্রকার অস্বাভাবিকতা দেখা যায় তাহলে অবশ্যই দ্রুত আপনি একজন স্কিন বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হবেন। কারণ ত্বকের অস্বাভাবিকতা আপনার স্কিন ক্যান্সারের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিকে বাড়িয়ে দিতে পারে। আর আপনার স্কিন ক্যান্সার আছে কিনা তা কেবলমাত্র একজন Dermatologist এর কাছে স্ক্রিনিং না করিয়ে বোঝা সম্ভব হবে না।

এক্সিমা :

দীর্ঘ দিন ধরে যদি আপনার ত্বকে জ্বালাপোড়াল করে এবং চুলকানি হয় তাহলে সেটা এক্সিমার লক্ষণ। রকম হলে অবশ্যই একজন স্কিন বিশেষজ্ঞ কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন।

 ব্রণের সমস্যা :

ব্রণ উঠা স্বাভাবিক কিন্তু একটা নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে থাকতে হবে। তবে আপনার ত্বকে যদি অস্বাভাবিক পরিমাণে ব্রণ উঠে তাহলে আপনাকে ডার্মাটলজিস্টের কাছে যেতে হবে।

স্কিন ড্যামেজ :

আপনার ত্বক যদি ধীরে ধীরে ড্যামেজ বা নষ্ট হয়ে যেতে থাকে তাহলে তার চিকিৎসাও এই চিকিৎসক করবেন।

দাগ :

আপনার স্কিন বা চামড়ায় যদি কোন রকম দাগ থাকে তাহলে এর চিকিৎসার জন্য আপনাকে স্কিন বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে।

 Osteopathic বা চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ : 

আপনার চোখে যদি কোন প্রকার অসুবিধা হয় তাহলে এই বিভাগের চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা নিতে হবে। 

যে সকল সমস্যার কারণে আপনি একজন অস্টিওপ্যাথিকের শরণাপন্ন হবেন সে গুলো হল

দৃষ্টিশক্তি হ্রাস :

কোন কারণে যদি আপনার দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পায় কিংবা  দৃষ্টিশক্তিতে পরিবর্তন আসে তাহলে আপনাকে এই বিভাগের চিকিৎসক দেখাতে হবে। 

চোখের আকৃতিতে পরিবর্তন :

আপনার চোখের আকার-আকৃতি, বর্ণ এবং ধরনে কোন পরিবর্তন আসলে চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে হবে।

কোন কিছুর বর্ণ বুঝতে পারে না :

কোনো বস্তুর বর্ণ বুঝতে না পারা চোখের সমস্যার লক্ষণ। রকম হলেও আপনাকে অস্টিওপ্যাথিকের শরণাপন্ন হতে হবে।

Nephrologist বা কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ :

নেফ্রোলজিস্ট বা কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ আপনার কিডনিতে যদি কোন প্রকার অসুখ বা সমস্যা দেখা দেয় তার চিকিৎসা করবেন।

যে সকল সমস্যার কারণে আপনি একজন অস্টিওপ্যাথিকের শরণাপন্ন হবেন সে গুলো হল

কিডনিতে আঘাত :

আপনার কিডনিতে যদি কোন প্রকার আঘাত লাগে যা কিডনিতে রক্ত সঞ্চালনের পথে বাঁধার সৃষ্টি করে এমনটা হলে অবশ্যই আপনাকে নেফ্রোলজিস্ট এর শরণাপন্ন হতে  হবে।

কিডনিতে পাথর :

পরীক্ষা-নিরীক্ষায় যদি আপনার কিডনিতে পাথর ধরা পড়ে তাহলে এর চিকিৎসা আপনসকে কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে নিতে হবে।

কিডনির অচল অবস্থা :

দীর্ঘ দিন ধরে যদি আপনার কিডনি অচল অবস্থায় থাকে তাহলে শীঘ্রই নেফ্রোলজিস্ট এর শরণাপন্ন হতে হবে।

কিডনিতে ইনফেকশন :

আপনার কিডনিতে ইনফেকশন হলে কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন।

Oncologist বা ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ : 

পরীক্ষা-নিরীক্ষায় যদি আপনার ক্যান্সার ধরা পড়ে তাহলে আপনার যে অঙ্গে ক্যান্সার ধরা পড়েছে অঙ্গের জন্য যে অনকোলজিস্ট রয়েছে তার শরণাপন্ন হবেন।

 Orthopaedist বা অর্থোপেডিক সার্জন :

এই বিভাগের সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। আপনার হাড়, জয়েন্ট, লিগামেন্ট, টেন্ডনে যদি কোন প্রকার সমস্যা থাকে তাহলে আপনাকে অর্থোপেডিক সার্জন এর শরণাপন্ন হতে হবে তবে কিছু অর্থোপেডিক সব রকমের অঙ্গের চিকিৎসা করে। আর বাকিরা শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অঙ্গের বিশেষজ্ঞ যেমন : কোমর, হাঁটু, পা এবং গোড়ালি প্রভৃতি জায়গার চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।

 

আবার কোনো দূর্ঘটনাবশত কারণে অথবা কোন কারণ ছাড়াই যদি এই সকল জায়গায় আপনার দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা অনুভূত হয় তাহলে আপনাকে দ্রুতই এই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

Gastroenterologist :

এই বিভাগের চিকিৎসকরা আপনার লিভার, বৃহদন্ত্র, ক্ষুদ্রান্ত্র  পাকস্থলি বা খাদ্যনালীতে যদি হজমের সমস্যা , আলসার বা ঘা, পানি জমা প্রভৃতি সমস্যা দেখা দেয় তার চিকিৎসা করবেন।

Endocrinologists :

আপনার শরীরের যদি কোন প্রকার হরমোন এবং বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থের বিপাক জাত সমস্যা থাকে তাহলে সেটা সমাধানের জন্য এই বিভাগের ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন।

Neurologist :

এই বিভাগের চিকিৎসকরা নার্ভের সমস্যার সমাধান করেন। অর্থাৎ আপনার ব্রেন, স্পাইন্যাল কর্ড এবং নিউরোনের যদি কোন প্রকার সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে একজন নিউরোলজিস্ট এর শরণাপন্ন হতে হবে।

Gynaecologist Obstetrician :

প্রেগন্যান্সি, শিশু জন্মানো সংক্রান্ত বিষয়ের কোন পরামর্শের জন্য আপনি Obstetrician বিভাগের চিকিৎসকের কাছে যাবেন। আর যদি আপনার জননতন্ত্র বা জনন সংক্রান্ত সমস্যার থাকে তাহলে Gynaecologist বিভাগের ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। 

Pulmonologist :

আপনার ফুসফুস বা শ্বসন তন্ত্রে যদি কোন রোগ দেখা দেয় তাহলে তা চিকিৎসার জন্য আপনি Pulmonologist এর কাছে যাবেন। 

Urologist :

এই বিভাগের চিকিৎসকরা মূলত আপনার মূত্র থলিতে যন্ত্রণা, মুত্র থলিতে পাথর, প্রস্রাবের বিভিন্ন সমস্যা প্রভৃতি যদি থাকে তাহলে তার চিকিৎসা করে থাকেন।

Pathologist :

Pathologist বিভাগের ডাক্তাররা আপনার শরীরের ভিতরে যদি কোন রোগ আছে কিনা তা খুঁজে বের করেন আর থাকলে সেই রোগের কারন যাচাই করবেন।

Physiotherapist :

এই বিভাগের ডাক্তার গুলো আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশের জড়তা কাটিয়ে তুলার জন্য Physiotherapist এর কাছে যাবেন। এই বিভাগের চিকিৎসকরা বিভিন্ন ব্যায়াম বা মেসেজ দেয়ার মাধ্যমে আপনার শরীরের জড়তা গুলো কাটিয়ে তুলার চেষ্টা করবেন

Psychiatrist :

আপনি যদি মানসিক অবসাদগ্রস্থ কিংবা কোন কারণে ডিপ্রেশন চলে যান তাহলে আপনাকে Psychiatrist বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হতে হবে।এই  ডাক্তাররা আপনার মানসিক সমস্যা গুলোর সমাধান করার চেষ্টা করবেন।

 পড়ুন:মানসিক চাপ কী? কেন হয় ?এবং এটি থেকে  কিভাবে পরিত্রাণ পাবেন ?

Paediatricians :

এই বিভাগের চিকিৎসকরা আপনার বাচ্চা জন্মানো থেকে বড় হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন সমস্যার চিকিৎসা করবেন। এছাড়াও শিশুর মনস্তাত্বিক বিকাশের ক্ষেত্রে তারা সাহায্য করেন।

আমাদের পরামর্শ :

আমাদেরকে সুস্থ থাকতে হলে সব সময় সচেতনতা বজায় রেখে জীবনযাপন করতে হবে। আর চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রতি সবথেকে বেশি সচেতন হবে। আর শরীরে রোগ ব্যধি দেখা দিলে অবশ্যই উপরিউক্ত বিষয় গুলো অনুসরণ করে কোন ডাক্তার দেখাবেন সেটা নিশ্চিত হবেন তারপর চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন।

Post a Comment

Previous Next